বুধবার , ২৫ জুন ২০২৫ | ১২ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষন, পরে যৌনপল্লীতে বিক্রি

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জুন ২৫, ২০২৫ ৬:২১ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম:  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে সাতক্ষীরার এক তরুণের সঙ্গে পরিচয় হয় নোয়াখালীর এক কিশোরীর (১৭)। সেই পরিচয় গড়ায় প্রেমে। সেই সূত্রে মেয়েটিকে ফুঁসলিয়ে ঢাকায় আনে কথিত প্রেমিক।

যাত্রাবাড়ীর একটি আবাসিক হোটেলে আটকে চালানো হয় সংঘবদ্ধ ধর্ষণ। পরে ওই কিশোরীকে বিক্রি করে দেওয়া হয় দেহব্যবসায়ী চক্রের কাছে। মাসখানেক পর উদ্ধার হয়েছে মেয়েটি। করুণ পরিণতির শিকার ওই কিশোরী এখন নোয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন। সপ্তাহখানেক আগে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা তাকে ঢাকার জুরাইন এলাকা থেকে উদ্ধার করে।

আজ রোববার দুপুরে মেয়েটির মা সুধারাম মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দম আইনে মামলা করেন। এতে দু’জনকে আসামি করা হয়েছে বলে জানান ওসি মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম। মেয়েটি নোয়াখালী সদরের একটি ফাজিল মাদ্রাসায় দশম শ্রেণিতে পড়ে। তার স্বজনেরা জানায়, টেলিগ্রামে কিশোরীর সঙ্গে পরিচয় হয় সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার মজবুখালী গ্রামের এক তরুণের (২০)।

এর সূত্র ধরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গত ১৭ মে সকালে নোয়াখালীর মাইজদী থেকে মেয়েটিকে ঢাকায় নিয়ে যায় কথিত প্রেমিক। এ সময় তিন ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ দেড় লাখ টাকা নিয়েছিল সে। দু’জন যাত্রাবাড়ীর একটি আবাসিক হোটেলে ওঠে। মেয়েটি জানায়, ঢাকা যাওয়ার পর পানি চেয়েছিল সে। তার কথিত প্রেমিক চেতনানাশক মেশানো পানি দিলে সে পান করে জ্ঞান হারায়।

এ সময় সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন, স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা নিয়ে যায়। চেতনা ফিরে দেখতে পায়, তার ওপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। মোবাইল ফোন ফেরত চাইলে নির্যাতন শুরু হতো। তার কথিত প্রেমিক বন্ধুদের নিয়ে দিনে ৭-৮ বার ধর্ষণ করেছে। এভাবে ২১ দিন চলার পর তাকে বিক্রি করে পালিয়ে যায় ওই তরুণ। যে চক্রের কাছে মেয়েটিকে বিক্রি করে দেওয়া হয়, সেখানে আরেক তরুণীর কাছ থেকে মোবাইল ফোন নিয়ে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে সে।

তার মা জানান, একটি সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহায়তায় ঢাকার জুরাইন থেকে ১৫ জুন বিকেলে মেয়েকে উদ্ধার করেন। তিনি মেয়ের ওপর নির্যাতনকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান। সুধারাম থানার ওসি কামরুল ইসলামের ভাষ্য, ভুক্তভোগী কিশোরী মাদ্রাসায় পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরিও করে।

সাতক্ষীরার ওই ছেলের সঙ্গে টেলিগ্রামে প্রেমের সম্পর্ক হয়। মেয়েটিকে ঢাকায় নিয়ে ধর্ষণ ও দেহ ব্যবসায়ী চক্রের কাছে বিক্রির অভিযোগ পেয়েছেন। এ বিষয়ে মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ফকির তরিকুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান ষাট গম্বুজ ইউনিয়ন পরিষদ, বাগেরহাট। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি ফকির তৌহিদুল ইসলাম। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম,( ইনচার্জ) টুরিস্ট পুলিশ বাগেরহাট জোন।

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বন্যা মোকাবিলা এ মুহূর্তে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : প্রধান উপদেষ্টা

কাশিমাড়ীতে মাদক বিরোধী গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন

হোসিয়ারী ব্যবসায়ীর অভিযোগ চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা

ইন্টারপোল সম্মেলনে যোগ দিতে যুক্তরাজ্যের পথে আইজিপি

কক্সবাজারে সেনা কর্মকর্তা নিহত, ছুরিকাঘাতকারীসহ ৬ জন আটক

স্থিতিশীল সবজির বাজার, দাম বেড়েছে যেসব পণ্যের

হোয়াইটওয়াশ নয়, প্রথম টেস্টের প্রথম দিন নিয়েই শুধু ভাবছেন সিমন্স

দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি, যা বললেন তথ্য উপদেষ্টা

রূপসা থানা শ্রমিক দলের আহবায়ক কমিটি গঠন আহবায়ক মাছুম বিল্লাহ, সদস্য সচিব সাঈদ গাজী

সাত কলেজ নিয়ে যৌক্তিক সমাধান আসবে : ইউজিসি চেয়ারম্যান