সোমবার , ৭ জুলাই ২০২৫ | ২৪শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

ঝিনাইগাতীর গোমড়া গুচ্ছ-গ্রামের সভাপতি সম্পাদকের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির অভিযোগ

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জুলাই ৭, ২০২৫ ৫:৪২ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

এম,শাহজাহান, (ঝিনাইগাতী উপজেলা সংবাদদাতা):  শেরপুরের ঝিনাইগাতী গোমড়া গুচ্ছ-গ্রামের সভাপতি, সম্পাদক, ও তাদের সহযোগীরদের চাহিদা মতো টাকা না দেয়ায় শেফালী বেগম নামে এক গৃহহীন পরিবারকে ঘর থেকে বের করে দেয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে প্রকাশ,২০১২ সালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের গোমড়া গ্রামে একটি গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ করে সরকার। এ গুচ্ছগ্রামে ৩০টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়।

২৮নং ঘরটি বরাদ্দ দেয়া হয় জসিম মারাক নামে একজন খ্রিষ্টান পরিবারকে। জানা গেছে ঘর বরাদ্দ পাওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই জসিম মারাকের মৃত্যু হয়। এসময় পরিবারের লোকজন ঘরটি ফেলে রেখে অন্যত্র চলে যায়। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে ঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পরে আছে। গত ১ জুলাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল ওই পরিত্যক্ত ঘরে শেফালী নামে একজন গৃহহীন পরিবারকে নতুন করে পুনর্বাসন করেন।

এঘটনার পরদিন গুচ্ছ গ্রামের সভাপতি আব্দুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক জোনাব আলী, শেফালী বেগম ও তার অভিভাবকের কাছে ২০ হাজার টাকা দাবি করে। কিন্তু শেফালী বেগমের পরিবার তাদের দাবি অনুযায়ী টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে, শেফালী বেগমকে গুচ্ছগ্রামের ঘর থেকে বের করে দিতে আব্দুর রহমান ও জোনাব আলী গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।

শেফালী বেগমকে ঘর থেকে বের করে দিয়ে নাছিমা বেগম নামে এক নারিকে ওই ঘরে তুলে দিতে চাইছেন তারা, নাছিমা বেগমের স্বামীর বাড়ি রাজশাহীতে। নাছিমার মা পারভীন বেগম ওই গুচ্ছ গ্রামের অপর একটি ঘরেই থাকেন।

অভিযোগে প্রকাশ, শেফালী বেগমকে ঘর থেকে বের করে নাসিমাকে ঘরে তুলে দেয়ার উদ্দেশ্যে ৫ জুলাই শনিবার সকালে আব্দুর রহমান ও জোনাব আলীসহ তাদের অন্যান্য লোকজন শেফালী বেগমের ঘরে গিয়ে তাকে ঘর থেকে বের করে দেয়ার চেষ্টা করে। এসময় সেফালীকে ঘর থেকে বের করতে না পেরে নানারকম ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। বর্তমানেও শেফালী বেগমকে ঘর থেকে বের করে দেয়ার জন্য নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন তারা। এব্যাপারে শেফালীর পিতা সোনা মিয়া বাদি হয়ে গুচ্ছ গ্রামের সভাপতি আব্দুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক জোনাব আলীসহ ১০ জনকে আসামী করে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

অন্যান্য বিবাদীরা হলেন উসমান গনি, ভোমা মিয়া, কোরবান আলী, আনার আলী, ইমান আলী, নাছিমা বেগম, মমেনা বেগম ও আক্কাস আলী। এব্যাপারে গুচ্ছ গ্রামের সভাপতি আব্দুর রহমান বলেন শেফালী বেগমের কাছে আমরা কোন চাঁদা চাইনি। ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রবিউল আজম বলেন এ বিষয়ে একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন জানিয়ে দ্রুত নির্বাচন চাইলেন তারেক রহমান

সাবেক সিইসি নুরুল হুদাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে

আজ রাতে ১১ জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস

খালেদা জিয়া ‘অনেকটা বেটার’ আছেন: ফখরুল

এবার অনলাইনেও দান করা যাবে ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে

পাইকগাছায় বৃদ্ধ সুখেন-নমিতা দম্পতির কপোতাক্ষ নদে নৌকায় ভাসমান জীবন যাপন

চবি উপাচার্যের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক বিভিন্ন সংগঠনের শিক্ষার্থী নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রাণিসম্পদের সমস্যা লাঘবে আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলোকে শক্তিশালী করা হবে: ফরিদা আখতার

সেনাবাহিনী জাতির বিশ্বাসের জায়গা: প্রধান উপদেষ্টা

রোজার ঈদে ‘বউয়ের বিয়ে’