শুক্রবার , ২৩ মে ২০২৫ | ২৯শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

ডুমুরিয়ায় তিলের ফলন ভালো হয়েছে।

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
মে ২৩, ২০২৫ ৯:৩৪ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম খুলনা জেলা সংবাদদাতাঃ

(
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় বিনা তিল -২
বাম্পার ফলন হয়েছে।
তৈল জাতীয় ফসল তিলের ব্যাপক ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। এই অঞ্চলের মাটি তিল চাষের জন্য বেশ উপযোগী। তিলের চাষ পদ্ধতি খুব সহজ ও খরচ কম লাগে। আর কৃষকরা এর চাষ করে ভালো ফলনের পাশাপাশি বাজারে বেশি দামে বিক্রি করে লাভবান হতে পারেন। তাই দিন দিন এই ফসলটির চাষ বাড়ছে। (আধুনিক কৃষি খামারের নিউজ পোর্টাল থেকে নেয়া)
খুলনার ডুমুরিয়ার কালিকাপুর পচা খোলা চাষিরা ঐতিহ্যগতভাবেই তিলের অধিক চাষ করে থাকেন। প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও তারা তিলের চাষ করেছেন। এতে গত বছরের তুলনায় এবছর বেশি ফলন পেয়েছেন। কৃষকরা তেলের পাশাপাশি তিল থেকে খৈলও পেয়ে থাকেন। যা গবাদি পশুর খাবার হিসেবে বিক্রি করে বাড়তি আয় করতে পারেন। ফলন বাড়ছে এবং কৃষকরা লাভবান হতে পারছেন বলে ধীরে ধীরে এর চাষ আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। আনন্দে ভাসছেন তারা।

উপজেলা কৃষি অফিসের সূত্র মতে, চলতি বছর ডুমুরিয়া ৪০০ হেক্টর জমিতে তিল চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। কিন্তু ৪৯০ হেক্টর জমিতে তিলের চাষ হয়েছে।
তিলচাষী পানাগাড়ী গ্রামের পঙ্কজ মন্ডল,কুমারেশ মন্ডল বলেন, আমি গত বছরও তিলের চাষ করেছিলাম। গত বছরের চেয়ে এবছর তিলের ফলন খুব ভালো হয়েছে। কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী উচ্চ ফলনশীল জাতের তিল চাষ করছি এবং উৎপাদিত ফসল বিক্রি করে লাভবান হচ্ছি।
হাটগাছা গ্রামের বাসিন্দা পূণেন্দু মন্ডল, পঙ্কজ মন্ডল,বলেন, আমি প্রতি বছরই তিলের চাষ করি। এবছরও করেছি। গতবারের চেয়ে এবার বেশি ফলন পেয়েছি। তিল দিয়ে পিঠা-পুলি তৈরী করতে পারি। আর এর থেকে শুধু তেল নয়, খৈলও পাওয়া যায়। যা গবাদি পশুর গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। প্রতি মণ তিল ১৫০০ টাকা দরে বিক্রি করে আমরা লাভবান হতে পারি। আগামীতে আরো বেশি জমিতে চাষ করবো।

ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন ডুমুরিয়া উপজেলায় দিন দিন তিল চাষ ও চাষির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তিল চাষে কৃষকরা অনেক দিক দিয়ে লাভবান হতে পারেন। এই গাছের পাতা জমিতে পড়ে পচে গেলে তা সবুজ সারের কাজ করে। এতে জমির উর্বরতা আরো বৃদ্ধি পায়। কৃষকের উৎপাদিত তিল থেকে ভোজ্য তেল ও খৈল পাওয়া যায়। এগুলো কৃষকরা বিক্রি করতে পারেন। পাশাপাশি কৃষকরা বেশি লাভবান হতে পারবেন।
মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম দৈনিক স্বাধীন কাগজ।

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালে তরুণীদের মারধরের ঘটনায় জড়িত যুবককে গ্রেফতার প্রসঙ্গে

মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহের পরিমাণ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কর্নেল অলির সাক্ষাৎ

রায়পুর উপজেলার বাস টার্মিনাল ও লেংড়া বাজার এলাকায় মোবাইল কোড অভিযান

দাখিল পরীক্ষায় আবারও শতভাগ সাফল্য: রনচন্ডি বসুনিয়া পাড়া বালিকা মাদ্রাসার ধারাবাহিক কৃতিত্ব

তুমি কি আমাকে সন্দেহ করছ…

এক-এগারোর মতো বিএনপিকে মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে : তারেক রহমান

কেএমপি’র মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

লক্ষ্মীপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া জোনাকি দুর্ঘটনা ঘটে

আগামীর বাংলাদেশ কোন দিকে যাবে তরুণদের ওপর নির্ভর করবে-নাহিদ ইসলাম