মঙ্গলবার , ৬ মে ২০২৫ | ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

শেরপুর-৩ আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন পেতে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন,এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
মে ৬, ২০২৫ ৪:৩৪ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

এম,শাহজাহান, (ঝিনাইগাতী উপজেলা সংবাদদাতা):  ১৪৫, শেরপুর-৩ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশা করে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-৪ ঢাকা এর সরকারি আইন কর্মকর্তা (পিপি) এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ।

তিনি দলীয় মনোনয়ন পেতে ইতিমধ্যে দুই উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে প্রচার প্রচারণা ও গণসংযোগ চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি কেন্দ্রে জোরালো ভাবে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন। জানা গেছে, বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশী এডভোকেট এরশাদ আলম (জর্জ) ছাত্র জীবনে শ্রীবরদী কলেজ শাখার ছাত্র দলের সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে শ্রীবরদী উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহবায়ক, সেন্ট্রাল ল কলেজ,বিজয় নগর ঢাকার সদস্য সচিব, জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি।

২০১২-২০১৩ অর্থ বছরের (সোহেল+সপু+বাবু) কমিটি আইনজীবী সমিতির অফিস সেক্রেটারি, স্বেচ্ছাসেবক দল, কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ঢাকা বার ইউনিটের আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক, বিএনপি’র চেয়ারপার্সন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের অন্যতম আইনজীবী। সেইসাথে তিনি বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-৪, ঢাকা এর সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।

ক্লিন ইমেজ হিসেবে খ্যতনামা আইনজীবী এরশাদ আলম (জর্জ) সাংবাদিকদেরকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে জানান, শেরপুর-৩ আসনটি স্বাধীনতার পরবর্তীতে যতটুকু উন্নয়ন হওয়ার কথা ছিলো, সেই অনুপাতে কাংক্ষিত লক্ষ অর্জিত হয়নি। যখন যে ক্ষমতা এসেছে, এলাকার উন্নয়নের নামে তখন সে নিজের ও তার স্বজনদের অবস্থান পরিবর্তন করেছেন। পিছিয়ে পড়া এই আসনটি সবসময় পিছিয়েই রয়েছে। দুটি উপজেলাতেই  কাংখিত তেমন কোন উন্নয়ন হয়নি।

তিনি আরো জানান, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন,দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও  বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাকে (তাকে) যদি শেরপুর-৩ আসনের জন্য মনোনিত করেন, তাহলে আমি শতভাগ নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দুই উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণকে সাথে নিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে এই আসনটি উপহার দিবেন বলে আশা প্রকাশ করেন। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে পিছিয়ে পড়া, শেরপুর-৩ আসনকে একটি মডেল আসন হিসেবে দাড় করিয়ে জনসাধারণের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবেন।

সর্বশেষ - সংবাদ