রকি হাসান (কিশোরগঞ্জ সংবাদদাতা): আজ সন্ধ্যায় প্রেসক্লাবের সভাকক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। প্রেসক্লাবের সভাপতি একে নাসিম খানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডের সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান।
বক্তারা বলেন, এ দেশের স্বাধীনতাকে ভুলন্ঠিত করতে এবং এদেশ যেন কোনদিন মাথা উঁচু করে উঠতে নাপারে সেজন্য দেশকে মেধা শূণ্য করতে পাকিস্তানি ধূসররা দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল। বুদ্ধিজীবীদের নৃশংস হত্যার মাধ্যমে স্বাধীনতার দাঁড় প্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা বাঙালীদের থামিয়ে রাখতে পারেনি পাকিস্থানীরা, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পাশাপাশি সাংবাদিকদেরকেও হত্যা করা হয়েছিলো ।
দলমত ব্যাতিরেখে নতুন প্রজন্মের নিকট স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার আহবান জানান বক্তারা। সেইসাথে দেশের বর্তমান ক্রান্তিলগ্নে গুঁজবে পা নাদিয়ে দেশপ্রেমে সক্রিয় ভূমিকা ও সবসময় সর্তক থাকতে হবে।
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এটিএন বাংলার জেলা প্রতিনিধি সাইফুল মালেক চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন – কিশোরগঞ্জ পৌর মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বীরমুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ভুইয়া, বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর আব্দুল গণি।আলোচনার শুরুতে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেন প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটির সদস্য লেখক ও গবেষক মো. আমিনুল হক সাদী।
অন্যন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটির সহসভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ মাসুদ ইকবাল, সহ-সাধারণ সম্পাদক মুনিরুজ্জামান খান চৌধুরী সোহেল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম ফকির মতি, সাংবাদিক সদস্য সৈয়দ আল আক্কিল মোকাররম, মোকাররম হোসেন ভূঞা, এড শাহ আশরাফ উদ্দিন দুলাল, সদস্য (সহযোগী) অ্যাডভোকেট অনামিকা রেজা রোজী, মো. নুরুজ্জামান, সদস্য (আজীবন) শিক্ষক মোহাম্মদ আলী,সাংবাদিক শফিক কবীর, সাংবাদিক শরীফুল আলম প্রমুখ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে কিশোরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিক সদস্যগণছাড়াও প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।