এস এম আক্তার হোসেন (নেছারাবাদ উপজেলায় সংবাদদাতা): মৈশানি বালিকা বিদ্যালয়,নেছারাবাদ পিরোজপুর। স্থাপিত : ১৯৩৯ খ্রীঃ, বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক ও কমিটি কোন্দলের জন্য বেহাল অবস্থা। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা পর্ষীয়া রানী হালদার অনিয়মিত বিদ্যালয় আসে বেশির ভাগ সময়।অনেক দিন ধরে নিজের আধিপত্য বিস্তার করে চলছে।
তার স্বৈরাচারারে কারণে বিদ্যালয়টির আজ এই অবস্থা ছাত্রী সংখ্যা হাতে গোনা ১৫ থেকে ২০ জন। এ বছর পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ৬ জন পাস করছে মাত্র ১ জন। সভাপতি হিসেবে যেই আসে ম্যাডাম তার সাথেই লিয়াজু সহিত বিদ্যালয়টি পরিচালনা করে আসছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ পাহাড় সমান। তার বাসা বরিশাল শহরে থাকার কারণে তিনি বিদ্যালয়ে নিয়মিত আসেন না।
বিদ্যালয়টির শিক্ষক ও কর্মচারী মিলিয়ে ১২ জন আর উপস্থিতি শিক্ষার্থীর সংখ্যা থাকে ৮/১০ জন। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নিজের ইচ্ছা মতো বিদ্যালয়টি পরিচালনা করে। তার সাথে কথা বলতে গেলে কোন ধরনের কথা বলতে রাজি না।