মঙ্গলবার , ১০ জুন ২০২৫ | ৩রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

সাইচা কাজী বাড়ীতে অবৈধ ভাবে বসবাস কারী জহিরুল হকের বিরুদ্ধে মসজিদের জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জুন ১০, ২০২৫ ৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক (কাজীর দিঘীর পাড় সমাজ কল্যাণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ধর্ম শিক্ষক) মসজিদের ১৯ শতাংশ জমি দীর্ঘ ৫৩ (১৯৭০ সাল থেকে) জোরপূর্বক ভাবে ভোগ দখল করে আসছে পরবর্তীতে কাজী গোলাম রাব্বানী ২০২৪ সালের মার্চ মাসে সাইচা কাজী বাড়ি বায়তুল আমান জামে মসজিদের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পরে মুসুল্লি ও বাড়ীর মুরুব্বিদের সাথে নিয়ে আদালতে মামলা করে ১২ শতাংশ জমি উদ্ধার করেন।

কিন্তু এখনো জহিরুল হক ও তার যুবদলের নেতা পরিচয় দানকারী সন্ত্রাসী ছেলে কাজী মহসিন সহ তার পরিবার মসজিদের নামে আর এস রেকর্ড র্ভুক্ত ৭ শতাংশ জমি অবৈধ ও জোরপূর্বক ভাবে ভোগ দখল করে আছে।

আরও উল্লেখ্য যে, আমার বড় ভাই কাজী মাহাবুব রাব্বানী ও আমি কাজী গোলাম রাব্বানী বিগত ০৮/০৭/২০২৪ ইং তারিখে ২৯৩১ নং সাফ কবলা দলিল মূলে আর এস খতিয়ান ৪৯৩ এর জমির মালিকানা ভোগ কারী মৃত তফুরা খাতুনের ওয়ারিশদের নিকট থেকে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করার পর ০৯/০৭/২০২৪ ইং তারিখে ওয়ারিশ গন দখল বুঝিয়ে দেন।

কিন্তু মৃত তফুরা খাতুনের চাচাতো ভাই জহুরুল হক ও তার ছেলে ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি নামধারী সন্ত্রাসী কাজী মহসিন বিভিন্ন ভাবে আমাদেরকে হুমকি প্রদান করে আমাদের সাফ কবলা দলিল মূলে ক্রয়কৃত জমি দখল করে আছে এবং আমাদের ক্রয় কৃত জমি তাদের নিকট কম দামে বিক্রি করতে বিভিন্ন ভাবে চাপ সৃষ্টি করে ব্যর্থ হয়ে আমাদের দুই ভাইকে বিবাদী করে রায়পুর সহকারী জজ আদালত, লক্ষ্মীপুর এ জাল বায়না চুক্তিপত্র তৈরি করে ২৯/৭/২০২৪ ইং তারিখে দেওয়ানী ১৩৫/২৪ ইং মামলা দায়ের করেন।

উল্লেখ্য উক্ত চুক্তিপত্রে তারিখ উল্লেখ করেন ২০/১১/২০০৫ ইং, এতে যাদেরকে স্বাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করেন তারা ঐ সময়ে বাংলাদেশে ছিলেন না এবং চুক্তিপত্রে আরও বেশ কিছু মিথ্যা তথ্য প্রদান করেন।

আরও উল্লেখ করেন ২০১৭ সালে তপুরা খাতুন তাকে জমি রেজিস্ট্রি করে দেন অথচ তপুরা খাতুন ২০১৪ সালে মারা যান। অদ্য ৯ জুন ২০২৫ ইং তারিখে আমরা দুই ভাই স্থানীয় সার্ভেয়ার নিয়ে আমাদের ক্রয়কৃত জমির সীমানা নির্ধারণ করতে গেলে অবৈধ দখলদার জহিরুল হক, তার যুবদলের নামধারী সন্ত্রাসী কাজী মহসিন ও জহিরুল হকের কন্যা কাউসার (ছবিতে দা হাতে) সহ অন্যান্য মেয়েরা হুমকি প্রদান ও অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে।

এখানে উল্লেখ্য যে, এই জহিরুল হকের দাদা জালাল উদ্দিন (যে আমার দাদার দাদা রেয়াজউদ্দিন কাজীর কর্মচারী) আমার বাবার দাদাকে অর্থ ও সম্পত্তির লোভে নামাজের মোনাজাত অবস্থায় পিছন দিক থেকে গুলি করেছিল।

সর্বশেষ - সংবাদ