মোঃ হাসান (লক্ষীপুর জেলা সংবাদদাতা): বিগত সময় হাতিয়া মানুষগুলোকে। এইভাবে আগের টিকেট কেটে প্রচন্ড গরমের ভিতরে হয়রানি করা হতো। এখনো বর্তমানে এ সমস্ত ঘাটে তাদের দোসররা কাজ করছে আমরা চাই হাতিয়ার মানুষ শান্তিতে নদী পার হোক।
যাতে করে কোন সিন্ডিকেট না থাকে সকলের সমন্বয়ে কাজ করে আহবান করছি। বর্তমানে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ টি স্পেন বোট রয়েছে, এবং দুটি সী ট্রাক রয়েছে আরো কয়েকটি ট্রলার রয়েছে এরপরও কেন যাত্রী হয়রানি করবে প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেছি।
যাত্রীদের অভিযোগ। বে- ক্রুজার ।অলরেডি।নলচিরা ঘাটে। অথচ চেয়ারম্যান ঘাটে। বে- ক্রুজার।অগ্রিম টিকেট বিক্রি করে গরমের মধ্যে। যাত্রীদের কষ্ট দিয়ে বসিয়ে রেখেছে। লঞ্চ আসার আগে। তার মধ্যে সিট্রাক। উপস্থিত চেয়ারম্যান ঘাটে। কিন্তু।
বে- ক্রুজার।অগ্রিম টিকেট কাটার কারণে মানুষ।হয়রানির শিকার। যাত্রী ভাই ও বোনেদের দৃষ্টি আকর্ষণ। অগ্রিম কোন টিকেট আপনারা। সংগ্রহ করবেন না ঘাটে যদি জাহাজ না থাকে। এতে করে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে যাবে আপনাদের জীবন।
কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করবো। জাহাজ ঘাটে না আসা পর্যন্ত আপনারা অগ্রিম টিকেট দিয়ে। সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিবেন না। যেহেতু দুটি জাহাজ ২য় ট্রিপ আপ ডাউন করতেছে। সকলের যাত্রা শুভ হোক ধন্যবাদ।