শুক্রবার , ১৮ জুলাই ২০২৫ | ৪ঠা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

জুলাই শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল করেছে খুলনা জেলা বিএন

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জুলাই ১৮, ২০২৫ ৫:১৩ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

মোঃ রফিকুল ইসলাম (খুলনা জেলা সংবাদদাতা): জুলাই শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল করেছে খুলনা জেলা বিএনপির নেতা কর্মীরা। শুক্রবার (১৮ জুলাই) বিকাল ৪টায় নগরীর জিয়াহল চত্ত্বর (শিববাড়ি) মোড়ে জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এই মৌন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মৌন মিছিল শেষে বক্তারা বলেছেন,একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তির সঙ্গে কোনো আপস করা যাবে না, খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে ২৪ এর কথা বলে ৭১-কে মুছে ফেলতে চাই। মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি বাংলাদেশের আজীবন শত্রুরা তাদের পরাজয়ের প্রতিশোধের রাজনীতি শুরু করতে চাই। ৭১ এর পরাজিত শক্তি চব্বিশের আন্দোলনকে ব্যবহার করে একাত্তরের গৌরবকে মুছে ফেলতে চায়। একাত্তর আমাদের জাতির সবচেয়ে গৌরবময় ঘটনা।

একাত্তর কখনো মুছে ফেলা যায়নি এবং যাবেও না। চব্বিশের আন্দোলন একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরিপূরক। একাত্তরের পরাজিত শক্তি যদি চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান দিয়ে একাত্তরের পরাজয়ের গ্লানি মুছে ফেলার চেষ্টা করে, তাহলে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের ফলে সৃষ্ট হওয়া ঐক্যে ফাটল ধরবে। একাত্তর এবং চব্বিশ উভয়কে ধারণ করলেই কেবল জাতীয় ঐক্য অর্থবহ হবে। তারা বলেন, ৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধীর ছত্রছায়ায় ফ্যাসিবাদরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে যাচ্ছে।

দেশকে অস্থিতিশীল করতে চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে তারা। ৫ আগস্টের রক্তাক্ত বিপ্লবের পর দেশের অতীত ইতিহাস মুছে ফেলার চক্রান্ত চলছে। কিছু লোক বলছে দেশ নতুন করে স্বাধীন হয়েছে। আসলে আমরা স্বাধীনতা ফেরত পেয়েছি। প্রকৃত স্বাধীনতা আমরা ৭১ সালেই অর্জন করেছি। মূলত ৭১-এর পরাজিত শক্তিই দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে ফায়দা নেয়ার চেষ্টা করছে।

মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন, আলী আসগর লবি, রেহানা ঈসা, এড. মোমরেজুল ইসলাম, শেখ সাদী, মাসুদ পারভেজ বাবু, চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজ, শ্রমিকদলের মজিবর রহমান, যুবদলের আব্দুল আজিজ সুমন, মহিলা দলের নার্গিস আলী, কৃষকদলের আক্তারুজ্জামান সজিব তালুকদারসহ অনেকে।

সমাবেশের শুরুতে পবিত্র কোরঅন থেকে তেলওয়াত করের ওলামা দল নেতা কাজী আব্দুস সালাম। সমাবেশ শেষে মৌন মিছিল শুরু হয়ে কেডিএ এভিন্যিউ হয়ে রয়্যাল চত্ত্বরে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে জামাত-শিবির- রাজাকার, এই মুহুর্তে বাংলা ছাড় স্লোগানে স্লোগানে মুখোরিত হয়ে ওঠে।

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বিদেশ নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে, ‘লং ডিসটেন্স এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স’ খুঁজছে বিএনপি

আসলেই বিচ্ছেদের পথে হাঁটছেন কিনা, জানালেন নেহা

এইচএসসি: গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার

ধামইরহাটে সড়ক দূর্ঘটনায় পল্লীবিদ্যুৎ কর্মচারীর মর্মান্তিক মৃত্যু

দুর্গন্ধ বিষাক্ত ময়লা পানি থেকে সাধারণ মানুষ মুক্তি চায় দশ, মিনিটের বৃষ্টিতে সস্তাপুরে গাবতলার মোড়ে হাটু জল থাকে

মৌলভীবাজারে সাংবাদিক এম. শাহজাহান আহমদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা

শেরপুর-৩ আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন পেতে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন,এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ

এবার গ্রেফতার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

কে এই আইনজীবী সাইফুল, যেভাবে হত্যা করা হলো তাকে

ওয়ানডে থেকে অবসরের ঘোষণা মুশফিকের