বুধবার , ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

‘সংস্কার প্রস্তাবগুলো দেশের প্রতিটি নাগরিককে স্পর্শ করবে’

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৫ ১০:০৯ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

প্রশাসন সংস্কার কমিশন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো দেশের প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এই দুটি খাতের সংস্কার প্রস্তাবকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, বিশ্বের প্রতিটি দেশের জন্য এই উদ্যোগ প্রাসঙ্গিক। তাই রূপরেখাগুলোর ইংরেজি অনুবাদ করতে হবে। এটি প্রতিটি নাগরিককে স্পর্শ করবে।

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বুধবার দুপুরে  প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে প্রতিবেদন তুলে দেন বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।সেখানে এসব কথা বলেন অধ্যাপক ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটা জাতির জন্য একটা বিরাট সংবাদ। জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। নেহায়েত সৌজন্যমূলকভাবে বলছি না।

প্রস্তাবগুলো দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বার্থকে ‘ছুঁয়ে যাবে’ মন্তব্য করে সরকারপ্রধান বলেন, কজনের মাথা নাড়া দেখলাম। তাতে বোঝা গেল কোন জায়গাতে আপনারা হাত দিয়েছেন। এই দুটো সংস্কার কমিশন হল এমন জিনিস, বাংলাদেশের হেন নাগরিক নাই যে এটাতে টাচড হয়নি।

“অন্য কমিশনে অনেক বড় বড় জিনিস থাকে, কিন্তু সরাসরি টাচড হয় না। এটা হলো একদম সরাসরি। আপনি দরিদ্রতম ব্যক্তি হতে পারেন, ধনী হতে পারেন, মাঝের লোক হতে পারেন। এই দুইটার সঙ্গে আপনাকে সম্পৃক্ত হতেই হবে।”

বিচার বিভাগ ও সরকারি দপ্তরের প্রচলিত অবস্থার কথা বলতে গিয়ে নিজের অভিজ্ঞতার কথাও বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বেশ কয়েকটি মামলায় বার বার আদালতে হাজিরা দিতে হচ্ছিল নোবেলজয়ী ইউনূসকে। গত ৫ অগাস্ট গণআন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ইউনূসের মামলাগুলো একে একে প্রত্যাহার হয়ে যায়।

সেই প্রসঙ্গ ধরে ইউনূস বলেন, আমাদের দেশের যে অভিজ্ঞতা, সেটা হল হেনস্তা, অপমানের অভিজ্ঞতা। আমরা নাগরিক হিসাবে আমাদের যে একটা দাবি আছে, সেটা ভুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা। নতজানু হওয়ার অভিজ্ঞতা।

রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ সায় পেলে কিছু সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, আমরা এখন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সিভিল সোসাইটির হাতে দিয়ে দেব, যাতে তারা একমত হতে পারে যে, এগুলো করে ফেলা ভালো। আমরা মাথা নাড়ছি, ভালো লাগছে। সবাই যেন মাথা নাড়ে যে, আমাদের প্রাণের কথাটি বলেছেন। কারণ, আমি তো ভুক্তভোগী। এটা বোঝার জন্য আমাকে পণ্ডিত হতে হবে না। ‘

এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দেয় নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ এবং সংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন। সব মিলিয়ে মোট ছয়টি কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। আরো পাঁচটি কমিশনের প্রতিবেদন এ মাসেই জমা পড়ার কথা রয়েছে।

 

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বেইজিংয়ে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

রিয়াদে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন চৌধুরী সংবর্ধিত

গুলশানে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের অফিসে র‍্যাবের অভিযান

ঝিনাইগাতীতে র‍্যাবের অভিযানে বিদেশি মদসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

চট্টগ্রামে প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা

শয়তানের নিশ্বাস’ বা ‘ডেভিলস ব্রেথ’ থেকে নিরাপদ থাকতে কী করবেন

রৌমারীতে জোরপূর্বক প্রতিপক্ষের গাছ কর্তনের অভিযোগ

পরিবর্তনের পথে বাংলাদেশ, নেতৃত্বে ড. ইউনূস: দ্য ইকোনমিস্ট

ঢাকা ওয়াসার এমডির দায়িত্ব দেওয়া হলো ডিএসসিসির প্রশাসককে

আ.লীগকে নিষিদ্ধ করার পর আরেকটা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা