মোঃ হাসান,( জেলা প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর )গত কয়েকদিন যাবত হাতিয়া বিদ্যুৎ লোডশেডিং অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন নোয়াখালী বিচ্ছিন্ন এলাকা হাতিয়ার গণমানুষ। যারা বিদ্যুৎ এর ভরসার সোলার প্যানেল খুলে ফেলেছেন তারা এখন ভালোই ভুগেতেছেন।। তাদের আফসোসের স্বরে বলতে শুনা যায় আগে সোলার ছিল ভালোই ছিলাম। একটু বাতাস কিংবা বৃষ্টি হলে বিদ্যুৎ থাকেনা প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলেতো কথায় নেই।
সবচেয়ে হতাশার বিষয় বিদ্যুৎ একবার গেলে কবে কখন আসবে সেটার কোন নিশ্চয়তা থাকেনা।।। যার কারণে চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে বিদ্যুৎ নির্ভর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো। দেখা যায় পাশাপাশি দুটা লাইনের মধ্যে একটাতে বিদ্যুৎ থাকে আরেকটাতে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকেনা।
এধরনের বৈষম্য গ্রাহকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করে।। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ হাল্কা বাতাস হলে বিদ্যুৎ থাকেনা এটা কি শুধু বিদ্যুৎ পরিচালনার সমস্যা নাকি আমাদের ও গাফিলতি আছে??? বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে বারবার সতর্কতা জারি করার পরেও লাইনের আশেপাশে ব্যক্তি মালিকানাধীন গাছের ডালপালা কাটা হচ্ছে না তাই দুর্ঘটনা এড়াতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় কি????
ভেতরের রাস্তার পাশে যতগুলো লাইন আছে তার প্রত্যেকটা লাইন ঝুঁকিতে আছে। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সেবা পেতে বিদ্যুৎ বিভাগকে আরও বিচক্ষণ এবং আন্তরিক হতে হবে, আমাদের ও সচেতন হতে হবে।