সাগর বাদশা (স্টাফ রির্পোটার): নাম সেলিম তিতাসের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী না হয়েও তিনি বিভিন্ন জায়গায় নিজকে পরিচয় দেন তিতাসের মিটার রিডিং কর্মকর্তা হিসেবে তার মূল কাজ হচ্ছে তিতাস গ্যাস কোম্পানি যখন গ্রাহকের বকেয়া বিলের জন্য যে সকল গ্যাস সংযোগ কেটে দেয়ন সেই ঠিকানাগুলো যোগাড় করে সেই সকল গ্রাহকের কাছে গিয়ে তাদেরকে বিভিন্নভাবে মিষ্টি কথায় বুঝিয়ে সুজিয়ে ভুলিয়ে-ভালিয়ে বলেন।
আমি তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে মিটার রিডিং কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছি। এমনি এক ঘটনা ঘটেছে গত ৭ জুলাই রবিবার ২০২৪ ইং তারিখে মিরপুর লালকুঠি বড় মসজিদের বিপরীতে একটি বেকারির বকে বিলের জন্য তিতাস গ্যাসের কর্তব্যরত কর্মকর্তারা গিয়ে বেকারির গ্যাস সংযোগ টি কেটে মিটারটি অফিসে নিয়ে গেলে।
বেকারির মালিক তিতাস গ্যাসের অফিসে এসে বকেয়া বিল পরিশোধের ব্যাপারে বিল সেকশনে কথা বলছিল ঠিক তখন। সেলিম ওরফে ইকবাল তালুকদার বেকারির মালিক কে ফোন দিয়ে বলে আমি আপনার বেকারিতে বসে আছি আপনি আসেন আমি আপনার সঙ্গে কথা বলে অল্প সময়ের মধ্যে পুনরায় গ্যাস সংযোগটি লাগিয়ে দিব।
বেকারের মালিক বেকারিতে আসলে সেলিম ওরফে ইকবাল তালুকদার তাকে বলেন আপনারা প্রথমে বকেয়া বিলের টাকা ডিমান্ড নোটের টাকা জমানতের টাকা তিতাসের অফিসে গিয়ে জমা দেন।
তারপর দু’একদিনের মধ্যেই আমি আপনাদের গ্যাস লাইনটি পুনরায় সংযোগ দিয়ে দিব তার পরে আপনার গ্যাস সংযোগ পাওয়ার পরে আপনারা আমাকে খুশি করে ২০ হাজার টাকা দিবেন এই মুহূর্তে আমাকে টোকেন মানি হিসেবে ৫ হাজার টাকা দেন।