শুক্রবার , ১২ জুলাই ২০২৪ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

সুদের টাকার লাভ না দেওয়ায় পিটানোর অভিযোগ উঠেছে

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জুলাই ১২, ২০২৪ ১১:৫৭ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

সাগর বাদশা  (স্টাফ রিপোর্টার):  রাজধানী ঢাকার শ্যামপুর কদমতলী থানা এলাকায়। সুদের কারবার। যে কোনো সাধারণ অভাবগ্রস্থ দিন মজুরদের টাকার প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁকা স্ট্যাম্পে গ্রাহকের স্বাক্ষর রেখেই দিচ্ছেন ক্ষুদ্র ঋণ ও হাজার টাকার লোন।

বিনিময় তিনি নিচ্ছেন তাদের কাছ থেকে সুদ আসলে কয়েকগুণ টাকা। আসলেরও কয়েকগুণ বেশি সুদের টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ক্ষুদ্র অভাবগ্রস্থ সাধারণ মানুষ। সুদের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে আসতে না পেরে স্থানীয় গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেন সাধারণ ভুক্তভোগীরা।

সাজেদা জানান গত তিন বছর যাবত তার কাছ থেকে আমি ধীরে ধীরে ২ লক্ষ ৫০০০০ টাকা আনি যার সুদের হার প্রতিমাসে ৮০ হাজার টাকা লাভ যদি এক সপ্তাহ বেশি হয় তাহলে আরো ১৬০০০ টাকা দিতে হয় তিনি আরো বলেন আমাকে এর আগেও কয়েকবার উনার বাসায় দেখে মারধর করেন অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, আসামে পারুলি বেগম দীর্ঘদিন যাবৎ একই এলাকায় সুদের ব্যবসা করেন আসামি পারুলের মেয়ের জামাই আরিফ কিশোর গেং ও তার ছেলে পারভেজ মাদক ব্যবসায়ী সংবাদ তথ্যে আরও জানা যায় আসামে পারুলির একাধিক বিয়ে হয়।

সমবায় অধিদপ্তরের কোনো অনুমোদন ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে শুধুমাত্র গরীব সাধারণ মানুষের অসহায়ত্ব দুর্দিনে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে চড়া সুদে টাকা লোন দিচ্ছেন। সরকার সুদের অংক এক অংকে নামিয়ে আনলেও তা পারেননি।

তিনি সাধারণ মানুষের কাজ থেকে কয়েকগুণ বেশি সুদ আদায় করছেন।সাধারণ দিন মজুরদের কেউ সময় মতো সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারলে শুরু করে অত্যাচার তিনি তার মতো টাকার জন্য হয়রানি করেন। এভাবে খেটে খাওয়া মানুষদের সুদের ব্যবসার ফাঁদে ফেলে স্বর্বশান্ত করে দিচ্ছেন বলে তাদের অভিযোগ। ভুক্তভোগীরা জানান, তারা মুখ বুজে সব কিছু সহ্য করে সুদের টাকা পরিশোধ করলেও রেহাই মিলছে না। কারো কারোর সুদের ও সুদ দিতে হচ্ছে।

আর দিতে না পারলে তার মেয়ের জামাই আরিফ কে দিয়ে মারধোর ও অত্যাচার করে টাকা আদায় করেন এ ব্যাপারে কদমতলী থানার ওসি কাজী আবুল কালাম সাংবাদিকদের মুঠোফোনে জানান সাধারণ নাগরিকদের কে হয়রানি করার কোনো সূযোগ নেই। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন

সর্বশেষ - সংবাদ