বিশেষ প্রতিবেদক: একদিকে প্রণিসম্পদ অধিদপ্তরের দুর্নীতির গডফাদার। অন্যদিকে নারী কেলেংকারীর অভিযোগ এলডিডিপি প্রকল্পের সিটিসি গোলাম রব্বানীর বিরুদ্ধে। এর সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছে বর্তমান মহাপরিচালকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হওয়ার বাড়তি সুবিধা।
প্রবাদে আছে ‘একেতে তিনি নাচুনে বুড়ি তার উপর পড়েছে ঢোলের বাড়ি’। দুইয়ে মিলে যা হবার তাই হয়েছে। সূত্র জানায়, এলডিডিপি প্রকল্পের সিটিসি রব্বানী নিজেকে প্রকল্পের সবজান্তা শমশের দাবী করলেও স্ব-প্রণোদিত এই জানলেওয়ালার কর্মকাণ্ড পুরোটাই অন্তঃসারশূন্য। একদিকে যেমন দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড, অন্যদিকে তিনি নারী কেলেঙ্কারিরও হোতা। পারিবারিক সূত্রে জানা যায় যে, স্ত্রীর সাথে পারিবারিক সম্পর্ক খুব বেশী ভালো না তাঁর। এও জানা গেছে যে, প্রকল্প অফিসের এক নারী সহকর্মীকে ঢাকার বাইরে বদলীর ভয় দেখিয়ে একাধিকবার অনৈতিক শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করেছেন সিটিসি।
নারী সহকর্মীর সাথে জোরপূর্বক এমন ঘৃণিত কাজের বিষয়ে অনেকই জানলেও প্রকল্পের প্রভাবশালী দিকপাল হওয়ার প্রেক্ষিতে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে সাহস করেন না কেউই। সূত্র আরো জানায়- সিটিসি সুমাইয়া ইসলাম নামে তাঁর এক নিকট আত্মিয়কে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় এলএফএ পদে পদায়ন করার পর বিগত তিন বছর ধরে অফিসে না যাওয়া সত্ত্বেও বেতন দিয়ে গেছেন।
সম্প্রতি বিষয়টা জানাজানি হলে ধূর্ত সিটিসি সুমাইয়া ইসলামকে তড়িঘড়ি করে গাজীপুর সদর উপজেলায় পদায়ন করার ব্যাবস্থা করেন। এ ব্যাপারে তদন্ত করলে সত্যতা মিলবে। সাংবাদিক স্কলারশিপঃ নিজের দুর্নীতি-অনিয়ম নিয়ে খবর প্রকাশ থামানোর উদ্দেশ্যে কিছু পকেট সাংবাদিককে প্রণোদনা দেওয়ার জন্য ডিপিপিতে আর্থিক সংস্থান না থাকার পরও প্রকল্পের অর্থ অপচয় করে নিজ অঞ্চলের মানুষ বিধায় বিতর্কিত এক সিনিয়র সাংবাদিকে দিয়ে সাংবাদিক স্কলারশিপ দেওয়ার অনুষ্ঠান করেন। এর মাধ্যমে আপন-মানুষ সাংবাদিকদের সিলেকশন দেন ধূর্ত সিটিসি। আওয়ামী ঘরনার অগণিত সাংবাদিককে বিপুল পরিমাণ রাট্রীয় টাকা দিয়েছেন, কার্যত সাংবাদিক স্কলারশিপ নামে শুধু সরকারি অর্থ অপচয় হয়েছে যার কোন দৃশ্যমান আউটপুট নেই। তবে চতুর সিটিসি রব্বানী এসকল পকেট সাংবাদিককে দিয়ে অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি এবং সচিব সিটিসি মো. গোলাম রব্বানীর বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি-লুটপাট আর নারী কেলেংকারীর অভিযোগ, তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া জরুরী।
বিশেষ প্রতিবেদক একদিকে প্রণিসম্পদ অধিদপ্তরের দুর্নীতির গডফাদার। অন্যদিকে নারী কেলেংকারীর অভিযোগ এলডিডিপি প্রকল্পের সিটিসি গোলাম রব্বানীর বিরুদ্ধে। এর সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছে বর্তমান মহাপরিচালকের ঘনিষ্ঠ বন্ধুও তিনি। প্রবাদে আছে একেতে তিনি নাচুনে বুড়ি তার ওপর পড়েছে ঢোলের বাড়ি। দুইয়ে মিলে যা হবার তাই হয়েছে। সূত্র জানায়, এলডিডিপি প্রকল্পের সিটিসি রব্বানী নিজেকে প্রকল্পের সব জান্তা শমশের দাবী করলেও স্ব-প্রণোদিত এই জানলেওয়ালা রব্বানীর কর্মকান্ড পুরোটাই অন্তঃসারশূন্য। একদিকে যেমন তিনি দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড অন্যদিকে নারী কেলেঙ্কারির হোতা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায় যে, স্ত্রীর সাথে পারিবারিক সম্পর্ক খুব বেশী ভালো না তার। এও জানা গেছে যে, প্রকল্প অফিসের এক নারী সহকর্মীকে ঢাকার বাইরে বদলীর ভয় দেখিয়ে একাধিকবার অনৈতিক শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করেছেন সিটিসি। নারী সহকর্মীর সাথে জোরপূর্বক এমন ঘৃণিত কাজের বিষয়ে অনেকই জানলেও প্রকল্পের প্রভাবশালী দিকপাল হওয়ার সুবাদে এ বিষয়ে মুখ খুলতে সাহস করেন না কেউই। সূত্র আরো জানায়- সিটিসি সুমাইয়া ইসলাম নামে তাঁর এক নিকট আত্মিয়কে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় এলএফএ পদে পদায়ন করার পর বিগত তিন বছর ধরে অফিসে না যাওয়া সত্ত্বেও বেতন দিয়ে গেছেন।
সম্প্রতি বিষয়টা জানাজানি হলে ধূর্ত সিটিসি সুমাইয়া ইসলামকে তড়িঘড়ি করে গাজীপুর সদর উপজেলায় পদায়ন করার ব্যাবস্থা করেন। এ ব্যাপারে তদন্ত করলে সত্যতা মিলবে। সাংবাদিক স্কলারশিপঃ নিজের দুর্নীতি-অনিয়ম নিয়ে খবর প্রকাশ থামাতে এবং কিছু পকেট সাংবাদিককে প্রণোদনা দেয়ার জন্য ডিপিপিতে আর্থিক সংস্থান না থাকার পরও প্রকল্পের অর্থ অপচয় করে নিজ অঞ্চলের মানুষ বিধায় এমন বিতর্কিত এক সিনিয়র সাংবাদিকে দিয়ে সাংবাদিক স্কলারশিপ দেয়ার অনুষ্ঠান করেন। এর মাধ্যমে আপন মানুষ সাংবাদিকদের সিলেকশন করেন ধূর্ত সিটিসি। বিতর্কিত অগণিত সাংবাদিককে বিপুল পরিমাণ রাট্রীয় টাকা দিয়েছেন, কার্যত সাংবাদিক স্কলারশিপ নামে শুধু সরকারি অর্থ অপচয় হয়েছে যার কোন দৃশ্যমান আউটপুট নেই। তবে চতুর সিটিসি রব্বানী ঐ সকল পকেট সাংবাদিককে দিয়ে অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি, সচিবসহ একাধিক সিনিয়র কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছেন যা তদন্ত করলে সত্যতা প্রকাশিত হবে।
প্রকল্পে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা সেবা সার্ভিস এর জন্য নিযুক্ত হয়েছে সবগুলো কোম্পানির সাথে সিটিসির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে এবং কাজ না করেই বিল নিয়ে গেছে তাদের মধ্যে অনেকই। এদিকে পিপিআর এর কোন আইনের তোয়াক্কা না করে নিজের ব্রেনথেকে ভৌতিক শর্ত আরোপ করে অনেক কাজের চুক্তিপত্র সম্পাদন করেছেন। এক্ষেত্রে হোপসহ সিনিয়ররা থাকলেও কারো ধার ধরেননি তিনি। গবাদিপশুর কানে ট্যাগ লাগানোর জন্য আন্তর্জাতিক টেন্ডারে ‘বিনলি’ নামের একটি কোম্পানির সাথে এহেন চুক্তি করেছেন বলে অভিযোগ আছে। যা তদন্ত করলে সত্যতা মিলবে।
সূত্র জানায়, তথ্য সরবরাহের জন্য প্রকল্প থেকে সারাদেশে মাঠ সহকারীদের ট্যাব দেয়া হয়। নাম সর্বস্ব কোম্পানি থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা মূল্যের নিন্ম মানের ট্যাব কিনে কয়েক কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে সিটিসির বিরুদ্ধে। বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ ট্যাব অকেজো। ডিজাইন সুপারভিশন ফার্ম- যাদের কোন ডিজাইন করার সক্ষমতা নেই, তারা সিটিসি রব্বানীর পছন্দের তালিকায় ছিল বলেই কাজ পেয়েছেন। তাঁরা সঠিক সময়ে ডিজাইন করতে ব্যর্থ হওয়ায় মেট্রোসহ অনেক স্লটার হাউজের কাজ বাতিল করতে হয়েছে। এখানে সিটিসির কোন তৎপরতাই ছিলনা বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট অনেকই মত প্রকাশ করেন।
সিটিসির বাড়ি রংপুর অঞ্চলে হওয়ায় প্রকল্প কর্তৃক দেওয়া ৯০% ম্যাচিং গ্রান্ট রংপুরে বিতরণ করে ক্ষমতার অপব্যাবহার করেছেন তিনি। অভিযোগ আছে প্রতি বছর রমজান উপলক্ষে রাজধানীতে দুধ ডিম বিক্রির কাজ সিটিসির ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত গত কোরবানিতে রাজধানীতে বংশীয় গরু কাণ্ডের সাদিক এগ্রোর মালিক ইমরানগং এর প্রতিনিধি মাহফুজের মাধ্যমে দায়সারা টেন্ডার দেখিয়ে ক্রয় সম্পাদন করে লুটপাট করে আসছেন।
অভিযোগ আছে প্রতি বছর কেবল ছাতি, চেয়ার টেবিল, লাঠি ইত্যাদি সরঞ্জাম কেনার জন্য ১৮-২০ লাখ টাকা প্রকল্প থেকে বিল করে কেনা হয়, যার কোনো বাস্তব অস্তিত্ব নেই। শুধু খাতা কলমেই আছে। পুরো টাকাটাই সিটিসি পকেটে পুরেছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে এবং এটি বিগত কয়েক বছর ধরেই চলমান রয়েছে। এসবের যথাযথ তদন্ত হলে সত্যতা মিলবে। একটি সূত্র জানায়, গোলাম রব্বানী আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে নিয়োগকৃত কোম্পানিকে একপ্রকার বাধ্য করেই প্রাণিসম্পদ মাঠ সহকারী পদের নিয়োগকৃত জনবলের অধিকাংশই তারই রংপুর অঞ্চলের নিকটবর্তী বা পার্শ্ববর্তী উপজেলার ছেলে মেয়েদের নিয়েছে।
সূত্র জানায়, এলডিডিপি প্রকল্পের এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা দুর্নিতির মাধ্যমে খাদ্য কেনার টেন্ডারে ডিপিপির মূল্য তালিকাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আটত্রিশ টাকার পশুখাদ্য কোম্পানির সাথে যোগসাজস করে বাহাত্তর টাকা দরে কিনেছেন। এক্ষেত্রে নেওয়া হয়নি হোপের কোনো অনুমতি ।
অপর একটি সূত্র জানায়, সিটিসির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের কোন প্রশ্ন তুললে ডিএলএস এ হঠাৎ ভৌতিক দাবী নিয়ে প্রকল্পের সাধারণ কর্মীদের দিয়ে আন্দোলন করানোর অভিযোগ রয়েছে সিটিসির বিরুদ্ধে। যা তদন্ত করলে সত্যতা প্রকাশিত হবে। প্রকল্পে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা সেবা সার্ভিস এর জন্য নিযুক্ত হয়েছেন সেসব কোম্পানির সাথে সিটিসির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে এবং কাজ না করেই বিল নিয়ে গেছে অনেকই। এদিকে পিপিআরের কোনো আইনের তোয়াক্কা না করে নিজের কল্পিত জগত থেকে ভৌতিক শর্ত আরোপ পূর্বক অনেক কাজের চুক্তিপত্র সম্পাদন করেছেন। এক্ষেত্রে হোপসহ সিনিয়ররা থাকলেও কারো ধার ধরেননি তিনি।
গবাদিপশুর কানে ট্যাগ লাগানোর জন্য আন্তর্জাতিক টেন্ডারে ‘বিনলি’ নামের একটি কোম্পানির সাথে এহেন চুক্তি করেছেন বলে অভিযোগ আছে। যা তদন্ত করলে সত্যতা মিলবে। সূত্র জানায়, তথ্য সরবরাহের জন্য প্রকল্প থেকে সারাদেশে মাঠ সহকারীদের ট্যাব দেয়া হয়। নাম সর্বস্ব কোম্পানি থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা মূল্যের নিন্ম মানের ট্যাব কিনে কয়েক কোটি টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগও রয়েছে সিটিসির বিরুদ্ধে। বর্তমানে ট্যাবের প্রায় অধিকাংশই অকেজো। ডিজাইন সুপারভিশন ফার্ম- যাঁদের কোনো ডিজাইন উদ্ভাবনের সক্ষমতা নেই, তারা সিটিসি রব্বানীর পছন্দের তালিকায় ছিলেন বলেই কাজ পেয়েছেন।
সঠিক সময়ে ডিজাইন করতে ব্যর্থ হওয়ায় মেট্রোসহ অনেক স্লটার হাউজের কাজ বাতিল করতে হয়েছে। এখানে সিটিসির কোন তৎপরতাই ছিলনা বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট অনেকই মত প্রকাশ করেন। অপর একটি সূত্র জানায়, সিটিসির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের কোন প্রশ্ন তুললে ডিএলএস এ হঠাৎ ভৌতিক দাবী নিয়ে প্রকল্পের সাধারণ কর্মীদের দিয়ে আন্দোলন করানোর অভিযোগ রয়েছে সিটিসির বিরুদ্ধে।