বুধবার , ১৪ আগস্ট ২০২৪ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

মুক্ত শিল্পী সমাজের ৮ দফা দাবি

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
আগস্ট ১৪, ২০২৪ ১১:১১ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

সাগর বাদশা (স্টাফ রিপোর্টার): স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মিউজিক রেগুলেটরি কমিশনের অনুমোদন ও পেশা হিসেবে শিল্পীদের (কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, যন্ত্রশিল্পী ও শব্দগ্রাহক) স্বীকৃতি মেলেনি। অন্যদিকে রয়েছে দলীয়করণ, সরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি, সরকারি-বেসরকারি সকল মাধ্যমে (টেলিভিশন চ্যানেল, রেডিও ও সকল ডিজিটাল প্রচার সংক্রান্ত) শিল্পী সম্মানী বৃদ্ধি, রয়্যালিটি বন্টনে বৈষম্য ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য। এসবের বিরুদ্ধে ‘মুক্ত শিল্পী সমাজ’ ব্যানারে সোচ্চার হয়েছেন একঝাঁক সংগীতশিল্পী।

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ৮ দফা দাবি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন শিল্পীরা। কণ্ঠশিল্পী মুহিনের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন সুজন আরিফ, শাহরিয়ার রাফাত, বামবা’র কোষাধ্যক্ষ সুমন, সংগীত পরিচালক বিনোদ রায়, রাজিব হোসাইন, সুরকার ও তবলা বাদক পল্লব স্যানালসহ অনেকে।

‘আমার দফা আমার দাবি, বাংলাদেশকে ভালোবাসি’ স্লোগানে মুক্ত শিল্পী সমাজের ৮টি দাবি হলো—

১. সংগীতসংশ্লিষ্ট সকলকে (কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, যন্ত্রশিল্পী ও শব্দগ্রাহক) ‘সংগীত পেশার’ স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে। সেইসঙ্গে জাতীয়করণ, এককালীন অবসর ভাতা ও পেনশন নিশ্চিত করতে হবে।

২. বাংলাদেশ টেলিভিশন, বেতার, শিল্পকলাসহ সকল প্রচার মাধ্যমে ‘দলীয়করণ বন্ধ’ করে সার্বজনীন শিল্পী সমাজের পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

৩. আন্তর্জাতিকভাবে ও দেশীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে অনুমোদিত দেশীয় ‘মিউজিক রেগুলেটরি কমিশন’ ব্যবহার করে সকল ডিজিটাল মাধ্যমে অডিও-ভিডিও মনিটরিং সিস্টেম তৈরি নিশ্চিত করতে হবে।

৪. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এবং সকল প্রকার প্রচার মাধ্যমে সংগীত সংশ্লিষ্ট (কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, যন্ত্রশিল্পী ও শব্দগ্রাহক) সকলের মান অনুযায়ী সম্মানী দশগুণ বৃদ্ধি করতে হবে।

৫. সকল সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংগীত পেশা নিয়োগের ক্ষেত্রে ‘বয়সের বৈষম্যতা’ বন্ধ নিশ্চিত করতে হবে।

৬. দেশের সকল সরকারি, বেসরকারি, আন্তর্জাতিক প্রচার মাধ্যমে (টেলিভিশন, বেতার ও শিল্পকলা) এর লাইভ অনুষ্ঠান, রেকর্ডকৃত অনুষ্ঠান ও অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমে আয়কৃত অর্থ থেকে কপিরাইট আইন অনুযায়ী ‘রয়্যালিটি প্রদান’ নিশ্চিত করতে হবে।

৭. সুশিক্ষিত সংস্কৃতিভিত্তিক সমাজ গড়তে ১ম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সিলেবাসে ‘সংগীত বিষয়’ পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্তিকরণ নিশ্চিত করতে হবে।

৮. দেশী ও বিদেশী শিল্পীদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠান করলে আমাদের শিল্পীদের সমান অধিকার ও সমপরিমাণ সম্মনী নিশ্চিত করতে হবে, সেইসঙ্গে কর ফাঁকি দিয়ে আর কোনো অনুষ্ঠান এ দেশে করতে দেওয়া হবে না।

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

হাজার কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ, ৭ শতাধিক অ্যাকাউন্টে লেনদেন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সেনাবাহিনীতে কমিশন্ড অফিসার নিয়োগ, সাড়ে ১৬ বছরেই আবেদনের সুযোগ

উৎসবের ছবিতে নজর কাড়লেন ভাইরাল হওয়া সেই অভিনেত্রী

বিশ্ববাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ অক্টোবর উচ্চপর্যায়ের বৈঠক চট্টগ্রাম বন্দরের প্রকল্প নিয়ে পর্যালোচনার জন্য প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকের সিদ্ধান্ত

রমজান উপলক্ষে দেশবাসীকে ফখরুলের শুভেচ্ছা

দীপ্ত টিভির তামিম হত্যা: রবিউল আলম রবিকে বিএনপির শোকজ

ইউনিয়ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে প্রকল্প বিষয়ক অবহিতকরন সভা

জ্বলছে সচিবালয়, হাসিনা পরিবার ও তার দোসরদের দুর্নীতির নথিপত্র ধ্বংস করার জন্যে কি এই পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড?