মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম (খুলনা জেলা সংবাদদাতা): কেন্দ্রীয় বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেছেন বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে বাংলাদেশকে সুখী সমৃদ্ধি এবং উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে। দেশের সকল মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ সহ সকলের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে বিএনপি সর্বদা সজাগ রয়েছে। বিগত সরকার এদেশে বৈষম্যতার ভিত্তিতে রাজনীতি করতো।
বিএনপিতে কোন বৈষম্য নেই। তিনি বলেন বিএনপি একটি বৈষম্যহীন,সম্প্রীতি এবং সমৃদ্ধির দল । এদেশ যখন বিএনপি পরিচালনা করেছে তখন সকল স্তরের মানুষ শান্তি ও নিরাপদ ভাবে বসবাস করেছে । তিনি বলেন বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ে পহেলা বৈশাখ এক উজ্জল দৃষ্টান্ত । অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় সারাদেশে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় নববর্ষ পালিত হয়েছে।
কিন্তু বিগত সময়ে এদেশের মানুষ নিরাপত্তার অভাবে মনের মত করে পহেলা বৈশাখ সহ ধর্মীয় উৎসব উদযাপন করতে পারেনি । তিনি আজ ১৫ এপ্রিল সকালে রূপসা উপজেলার ঘাটভোগ ইউনিয়নের বলটী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে খুলনা জেলা বিএনপি ও সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠন আয়োজিত বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে বৈশাখী উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। খুলনা জেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ মনিরুজ্জামান মন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু। প্রধান বক্তা হিসাবে ,বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এ্যাডঃ মোমরেজুল ইসলাম।
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোল্লা খায়রুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জিএম কামরুজ্জামান টুকু,জেলা যুবদলের আহবায়ক ইবাদুল হক রুবায়েদ,উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোল্লা সাইফুর রহমান,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আতাউর রহমান রুনু,উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব জাবেদ হোসেন মল্লিক।
বক্তৃতা করেন বিএনপি নেতা আরিফুর রহমান আরিফ, জেলা বিএনপি সদস্য মোল্যা এনামুল কবীর,রিয়াজুল ইসলাম, শেখ আনিচুর রহমান,এম এ সালাম,আছাফুর রহমান,রূপসা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বিকাশ মিত্র,জেলা মহিলা দল নেত্রী সেতারা বেগম,জেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা তুহিন,জেলা কৃষক দলের আহবায়ক শেখ আবু সাঈদ,জেলা তাঁতীদলের সদস্য সচিব মাহমুদুল আলম লোটাস,মহিলা দল নেত্রী শাহানাজ ইসলাম,বিএনপি নেতা রয়েল আজম,হুমায়ূন কবীর,রবিউল ইসলাম রবি,
ইউনিয়ন বিএনপি নেতা এসএম আঃ মালেক শেখ,খান আনোয়ার হোসেন,শরিফুল ইসলাম বকুল,মহিউদ্দিন মিন্টু,মিকাইল বিশ্বাস,দিদারুল ইসলাম,আজিজুর রহমান,শাহাবুদ্দিন ইজারাদার,সৈয়দ নিয়ামত আলী, আজিজুল ইসলাম নন্দু,সাইফুল ইসলাম,হাসিবুর রহমান, যুবদল নেতা মুন্না সরদার,এইচ এম কামরুল ইসলাম,খান আলিম হাসান,জাহিদুল ইসলাম রবি, আসাদুজ্জামান বিপ্লব,মহিতোষ ভট্টাচার্য,ফিরোজ মাহমুদ,বাবুল শেখ,কামরুজ্জামান নান্টু,জাহাঙ্গীর হালদার,জহিরুল হক শারাদ,মাঈনুল হাসান,টিটো জমাদ্দার,আবু কাশেম কালা,শাহ জামান প্রিন্স, রাশেদুজ্জামান রাকিব,ইসরাইল বাবু,সরদার শিহাবুল ইসলাম, এসএম আবু সাঈদ,রনি লস্কর,এল এম আসলাম, বিপুল মজুমদার,গোবিন্দ বিশ্বাস,ফারুক আহম্মদে, খান ওলিয়ার রহমান,হাফিজুর রহমান,খায়রুল ইসলাম খোকন,শফিকুল ইসলাম, জিএম হিরোক,রাকিব আহাদ,গোলাম কাজী, আবুল কাশেম, গৌর চন্দ্র বিশ্বাস,রবীন মন্ডল, হরিদাস বাছার, বিধান পোদ্দার,অমিত বসু,দেবু পোদ্দার, রাতুল,প্রান গোপাল, নরেশ দাস,মোস্তাইন শেখ,জলিল লস্কর প্রমূখ।