বৃহস্পতিবার , ৩১ অক্টোবর ২০২৪ | ৩রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
অক্টোবর ৩১, ২০২৪ ৯:২৫ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

রাজধানীর কাকরাইল এলাকায় জাতীয় পার্টি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া আটটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার ব্যানারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে মশাল মিছিল কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিলেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা।

সেই মিছিল শাহবাগ হয়ে বিজয়নগরে যায়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিন ইয়ামিন মোল্লার নেতৃত্বে রাত ৭টার দিকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মিছিলটি আসলে জাপা নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু। জাপা নেতারা মিছিলে অংশ নেওয়া বেশ কয়েকজনকে পেটান এবং ধাওয়া দিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেন।

 

পরে বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দিয়ে জানান, ‘জাতীয় বেইমান এই জাতীয় পার্টি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিজয়নগরে আমাদের ভাইদের পিটিয়েছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে।

এবার এই জাতীয় বেইমানদের উৎখাত নিশ্চিত।’

কিছুক্ষণ পরে আরেকটি পোস্টে তিনি রাজু ভাস্কর্য মিছিল নিয়ে বিজয়নগরে যাওয়ার ঘোষণা দেন। ওই পোস্টে তিনি বলেন, ‘জাতীয় বেইমানদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে।’

হাসনাতের ঘোষণার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে শিক্ষার্থীরা ওই এলাকায় জড়ো হলে সেখানে জাতীয় পার্টির নেতাদের সঙ্গে তাদের ফের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ধাওয়ায় জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে সরে যান। এ সময় জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা আগামী শনিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে সমাবেশ করতে পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছেন। আজ জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যার পর শাহবাগ থেকে একটি মশাল মিছিল নিয়ে একদল লোক কার্যালয়ে হামলা করে।

 

তিনি বলেন, ‘কর্মীদের প্রতিরোধে হামলাকারীরা মার খেয়ে পালিয়ে যায়। আধা ঘণ্টা পর সংঘবদ্ধ হয়ে ফিরে তারা কার্যালয়ে আগুন দেয়। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিস এসেছিল। তাদের আগুন নেভাতে দেওয়া হয়নি।’

মুজিবুল হক বলেন, ‘এভাবে যদি একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে হামলা হয়, তাহলে দেশে কিসের গণতন্ত্র, কিসের রাজনীতি।’

তবে হামলার বিষয়ে গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন বলেন, ‘শাহবাগে সমাবেশ শেষ করে আমরা বিজয়নগরে আসি। জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীরা আমাদের ওপর অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়।’

 

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের উপকমিশনার মো. মাসুদ আলম বলেন, ‘আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকা হয়েছে। জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা নিরাপত্তার জন্য কার্যালয় ত্যাগ করেছেন।’

 

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বাংলাদেশের জনগণ ইতিহাসের পুনর্জন্ম প্রত্যক্ষ করেছে

চট্টগ্রামে শিক্ষার্থীদের জন্য ৭ দিনই হাফ ভাড়ার সিদ্ধান্ত

পাঠ্য বইয়ে আসছে ৫ পরিবর্তন

কালবৈশাখী ঝড়ে স্ত্রী নিহত, বেঁচে গেছেন স্বামী

ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় ছাত্রদলের নিন্দা

গাজায় ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে নীলফামারীতে বিক্ষোভ

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট কতটুকু বাস্তবায়ন সম্ভব?

বড়ভিটা আফজালুল উলুম বহুমুখী ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় বিদায় অনুষ্ঠান, নবীন বরণও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

ধামইরহাট পৌরসভায় উন্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠিত

রাজনৈতিক দলগুলোকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত: শারমীন এস মুরশিদ