বুধবার , ৯ অক্টোবর ২০২৪ | ৩রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

সাবের-মান্নানের মুক্তির প্রতিবাদে রাজধানীতে মশাল মিছিল

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
অক্টোবর ৯, ২০২৪ ৬:২৩ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

ফ্যাসিবাদকে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা এবং ফ্যাসিবাদের দোসর সাবের হোসেন চৌধুরী এম মান্নানের মুক্তির প্রতিবাদে রাজধানীতে মশাল মিছিল করেছে ছাত্র অধিকার পরিষদ 

বুধবার (৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় বিজয়নগর পানির ট্যাংক মোড়ে এই মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

মশাল মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে আওয়ামী লীগের যে সব দোসর ঘাপটি মেরে রয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। বিচার বিভাগ ও প্রশাসনে যে সব শপথবদ্ধ মুজিববাদীরা রয়েছে, তাদেরকে সরিয়ে দিতে হবে। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার চেষ্টা করা হলে এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ ফুঁসে উঠবে। কেন সাবেক হোসেন চৌধুরী ও এম এ মান্নানকে আটক করা হলো? কেনই বা ক্লিন ইমেজের দাবি করে মুক্তি দেওয়া হলো। এর মাধ্যমে তো আওয়ামী লীগ সাহস পেয়ে যাবে। তারা মনে করবে অন্তর্বর্তী সরকারের আওয়ামী লীগের প্রতি সফট কর্ণার রয়েছে। আওয়ামী লীগ মাঠে নেমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে। এক্ষেত্রে গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হলে কিন্তু এই সরকারকে তার দায় নিতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা ২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিপ্লব চালিয়ে গিয়েছি। আমরা কখনোই কোনো সরকারের দালালি করি নাই। আমরা এই সরকারেরও দালাল হবো না। তাদেরকে রাষ্ট্র সংস্কারে আমরা সহযোগিতা করব, একই সঙ্গে তারা ভুল করলে সমালোচনা করব।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই সরকারকে রাষ্ট্র সংস্কার করতেই হবে। এর আগে তাদেরকে সরানো যাবে না। তবে তারা যদি মনে করে, আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ছাড়া আগামী নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। তাহলে কিন্তু আমরা মেনে নেব না। আওয়ামী লীগ ও তার দোসর জাতীয় পার্টির বিষয়ে ছাত্র-জনতার জিরো টলারেন্স।

ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা বলেন, সাবেরের মতো ফ্যাসিবাদের দালালরা জামিনে বের হয়ে আসলে, মান্নানের মত খুনের পরিকল্পনাকারীরা জামিন পেলে, গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে। আওয়ামী লীগ আবার পুনর্জীবিত হবে। আমাদের সবার জেল ফাঁসি হবে। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও তার দোষরদের কোনো জামিন দেওয়া চলবে না। দেশ সংস্কারের পরে জাতীয় নির্বাচন হয়ে গেলে, সেটা ভাবা যেতে পারে।

তিনি বলেন, যে বিচারকরা তাদের জামিন দিয়েছেন, তাদের বরখাস্ত করতে হবে। প্রশাসন ব্যবসায়ী অঙ্গন, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব জায়গা থেকে ফ্যাসিবাদের দোসরদেরকে উৎখাত করতে হবে। নয় তো ঊর্মি তাবাসসুমের মতো ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী দোসররা গোখরো সাপের মতো ছোবল দেবে।

এতে আরও বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি অর্ণব হোসেন, উত্তরের সভাপতি আবির ইসলাম, কেন্দ্রীয় ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক প্রক্রিয়া জাবেদ মায়া, দপ্তর সম্পাদক সানাউল্লাহ প্রমুখ।

 

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

ঝিনাইগাতীতে কূয়া খনন করতে গিয়ে দুই আদিবাসীর মৃত্যুে

চাঁদা না পেয়ে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে আহত, মাদারগঞ্জে বিএনপি নেতা ও সহযোগী গ্রেফতার

৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীর ১২৩ সদস্য হতাহত

জাতীয় নাগরিক পার্টির ১৫১ সদস্যের কমিটিতে যারা আছেন

সিটিসি মো. গোলাম রব্বানীর বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি-লুটপাট আর নারী কেলেংকারীর অভিযোগ, তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া জরুরী

গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী শক্তি দেশ চালাচ্ছে: তথ্য উপদেষ্টা

তুমি কি আমাকে সন্দেহ করছ…

সবজির দাম চড়া, অস্বস্তি মাছের বাজারেও

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি, সমাবেশে স্প্রে ক্যানন দিয়ে পানি ছিটাচ্ছে ডিএনসিসি

পুরাতন ঈদগাঁ মাঠে ঈদুল আযহার নামাজ, খুশিতে মুখর মহিষবাথান গ্রাম