বুধবার , ১৪ মে ২০২৫ | ১লা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

সম্ভাব্য সভাপতিপ্রার্থী তামিম ইকবাল, ফারুক আহমেদ ও কুতুবউদ্দিন

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
মে ১৪, ২০২৫ ৮:০৭ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

আজ সকালেই বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের একটি বহর চলে গেছে আরব আমিরাতের দুবাইতে। বিকেল ৫টায় শেষ বহরটি দুবাইর উদ্দেশ্যে বিমানে উঠেছে। সেখানে ২ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আরব আমিরাত থেকে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে কি পাকিস্তান যাবে টাইগাররা? বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্ত, সমর্থকদের মনে সে প্রশ্নই উঁকি-ঝুঁকি দিচ্ছে বেশি।

কিন্তু এর পাশাপাশি দেশের কোটি ক্রিকেট অনুরাগীর চোখ অন্যদিকে। তাদের কৌতূহলী জিজ্ঞাসা, ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন কবে? সে নির্বাচনের সম্ভাব্য রূপরেখাই বা কী হতে যাচ্ছে? কারা সম্ভাব্য প্রার্থী? আগামী চার বছর বিসিবির পরিচালনা পর্ষদে দেখা যাবে কাদের? সম্ভাব্য সভাপতি প্রার্থী কারা?

বিসিবির নির্বাচনের এখনো দিন-তারিখ চূড়ান্ত হয়নি। এমনিতে আগামী অক্টোবরে নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। তবে ক্রিকেট পাড়ার বড় ধরনের গুঞ্জন আছে, শেষ পর্যন্ত বোর্ড নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের কয়েক মাস আগেও হয়ে যেতে পারে। মানে জুলাই-আগস্টের মধ্যে বিসিবির নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা প্রচুর।

এখন দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো, সম্ভাব্য সভাপতি প্রার্থী হচ্ছেন কে কে? এখন পর্যন্ত বর্তমান সভাপতি ফারুক আহমেদই একমাত্র বোর্ডের প্রধান পোস্টের পদপ্রার্থী। ফারুক আগেই জানিয়েছেন, তিনি আগামী নির্বাচনে বিসিবি সভাপতি পদে লড়াই করবেন।

এখন প্রশ্ন হলো, তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আর কে কে আছেন? মূলত সেটাই এখন দেখার বিষয়। সত্যিই কি ফারুকের প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ আছেন? এই প্রশ্নর জবাবে বলা যায়, আছেন। তবে নীরবে। এখন পর্যন্ত ঘোষণা দিয়ে বিসিবি সভাপতি হিসেবে নির্বাচন করার কথা বলেননি কেউই।

তবে ক্রিকেট পাড়ায় কয়েকটি নাম শোনা যাচ্ছে। সে তালিকায় জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সব সময়ের এক নম্বর ওপেনার তামিম ইকবালের নামও আছে। যদিও তামিম ইকবাল এখনো নিজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেননি। তবে আপন ভুবনে বিসিবি প্রধান পদে নির্বাচন করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন তামিম, সেটা এখন মোটামুটি ওপেন সিক্রেট।

জানা গেছে, তামিম বিসিবির পরবর্তী সভাপতি হতে আগ্রহী। তার আগে বর্তমানে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন তামিম। সুযোগ ও সম্ভাবনা দেখলে তাকে নির্বাচন করতে দেখা যাবে এমনটা জোর দিয়েই বলা যায়। এর পাশাপাশি বিসিবিতে দীর্ঘদিন পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মাহবুব আনামের নামও আছে কারও কারও মুখে।

৭০ দশকের মাঝামাঝি থেকে আশির দশকের মাঝামাঝি মোহামেডানের হয়ে খেলা মাহবুব আনাম ক্রিকেটে মোহামেডানকেই প্রতিনিধিত্ব করেন। মোহামেডান অন্তঃপ্রাণ এ ক্রিকেট সংগঠক বরাবরই মতিঝিলের দলটির অন্যতম থিংক ট্যাঙ্ক। গত তিন যুগে ঢাকা মোহামেডান যাদের অর্থায়নে ক্রিকেট দল গড়ে, সে তালিকায় মাহবুব আনামের নাম আছে খুব ওপরের দিকে। বোর্ড ব্যবস্থাপনায়ও দীর্ঘ দিন ধরে জড়িত এ ঝানু সংগঠক। দেশের ক্রিকেটে দক্ষ, ঝানু ও কৌশলী সংগঠকের তালিকায় খুব ওপরের দিকেই আছে মাহবুব আনামের নাম।

তিনি চাইলে বোর্ড সভাপতি হিসেবে ফারুক আহমেদকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন। কারণ তার সাথে ঢাকা মোহামেডানসহ অন্তত ১৫ থেকে ১৮-২০টি ক্লাব আছে। মাহবুব আনাম ওই ক্লাবগুলোর সমর্থন পাবেন। জানা গেছে, বর্তমান পরিচালক ইফতিখার রহমান মিঠু, ফাহিম সিনহা, মঞ্জুরুল আলম এবং সালাউদ্দীনও মাহবুব আনামের সঙ্গেই আছেন।

কিন্তু প্রশ্ন হলো মাহবুব আনাম কি শেষ পর্যন্ত সভাপতি হতে চাইবেন? ইতিহাস জানায়, মাহবুব আনাম দেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংগঠন বিসিবি ব্যবস্থাপনায় সেই ৯০ দশক থেকেই খুবই সক্রিয় ও কার্যকর ভূমিকা রেখে আসছেন। তবে সেটা যতটা প্রকাশ্যে, তারচেয়ে অনেক বেশি পিছন থেকে। ক্রিকেট পাড়ায় প্রচলিত কথা, মাহবুব আনাম বরাবরই দেশের ক্রিকেটে পিছন থেকে কলকাঠি নিয়ন্ত্রণ করেন।

বোর্ড প্রধান যেই থাকুন না কেন, মাহবুব আনামকেই সবচেয়ে বড় উপদেষ্টা ও পরামর্শক মানেন তিনি। কাজেই মাহবুব আনাম বরাবরই থিংক ট্যাংক হিসেবে কাজ করেন। এবার সেই নেপথ্য কারিগর থেকে বেরিয়ে মাহবুব আনাম কি বোর্ড সভাপতি হতে চাইবেন? তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।

ক্লাব পাড়ার খবর, শেষ পর্যন্ত মাহবুব আনাম হয়তো সভাপতি পদে নির্বাচন করার চেয়ে কোন প্যানেল বা মোর্চার প্রধান নেপথ্য কারিগর হতে পারেন। সময়ই বলে দেবে মাহবুব আনাম কোন বা কার প্যানেলের নেপথ্য রূপকার হবেন!

এদিকে বোর্ডের সম্ভাব্য সভাপতি প্রার্থী হিসেবে একটি নাম খানিক বিলম্বে উচ্চারিত হচ্ছে। তিনি হলেন কুতুবউদ্দীন আহমেদ। সবাই তাকে একনামে গার্মেন্টস ব্যবসায়ী হিসেবেই চেনেন। তিনি গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ সংগঠন বিজিএমএইর সাবেক চেয়ারম্যানও ছিলেন।
পাশাপাশি দেশের ক্রীড়াঙ্গনে কুতুবউদ্দীন আহমেদ অনেক পরিচিত ও প্রতিষ্ঠিত মুখ। দেশের অন্যতম ক্রীড়া শক্তি জনপ্রিয় ও ঐতিহ্যবাহী ক্লাব মোহামেডানের অন্তর্বতীকালিন কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন কুতুবউদ্দীন। দেশের ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোর অভিভাবক সংগঠন বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের দুই মেয়াদে আট বছর মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন।

৯০ দশকে বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন তিনি। ব্যক্তি জীবনে শেলটেক গ্রুপ ও এনভয় টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দীন হয়ে উঠতে পারেন হাইভোল্টেজ ক্যান্ডিডেট। তবে তিনি শেষ পর্যন্ত বিসিবির সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন কি না, সেটাই প্রশ্ন।

জানা গেছে ঝানু ও দক্ষ ব্যবসায়ী, সফল ক্রীড়া সংগঠক কুতুবউদ্দীন খুব নীরবে-নিভৃতে এবং সতর্কতার সাথে এখন হোমওয়ার্ক করছেন। সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করে দেখছেন। তারপর হয়তো তিনি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। এটা ঠিক কুতুবউদ্দীন প্রার্থী হলে তিনি ঢাকা মোহামেডানের ব্যানারেই হবেন। সেক্ষেত্রে মোহামেডানের পক্ষের ক্লাবগুলোর একটা বড়োসড়ো সমর্থন কুতুবউদ্দীনের দিকে ঝুঁকে পড়বে। তখন হয়তো মাহবুব আনাম অ্যান্ড কোং কুতুবউদ্দীনের সাথেই মার্চ করতে পারেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফারুক আহমেদ, তামিম ইকবাল ও কুতুবউদ্দীন আহমেদের মধ্যেই হয়তো সভাপতি পদের লড়াই সীমাবদ্ধ থাকবে। এর বাইরে ঢাকার সাবেক মেয়র ও বিএনপির নেতা প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাক হোসেনের কথাও শোনা যাচ্ছে। তিনিও বোর্ডে আসতে আগ্রহী বলে জানা গেছে। সভাপতি হওয়ার ইচ্ছে পোষণ করলে ইশরাক হোসেনও বড় ক্যান্ডিডেট হয়ে উঠতে পারেন। কারণ তার নিজের ক্লাব ব্রাদার্সসহ ক্লাব পাড়ার আরও কিছু ক্লাব তাকে সমর্থন দিতে পারে।

এদের মধ্যে কোনো সমঝোতা হলে ভিন্ন কথা। না হয় তিনজনের অন্তত দুজনের সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সম্ভাবনা প্রচুর। এখন কোন দুজন শেষ পর্যন্ত সভাপতি হিসেবে লড়াই করবেন? তা জানতে অপেক্ষায় থাকতে হবে। সেটা সময়ই বলে দেবে।

তবে এখনকার খবর, বিসিবিতে এখন কয়েকটি ধারা বহমান। অবশ্যই ফারুক আহমেদ অনেক সিরিয়াস প্রার্থী। তার যোগ্যতাও প্রশ্নাতীত। গত ৭-৮ মাসে সভাপতি হিসেবে কিছু বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেও ফারুক আহমেদের একাগ্রতা, আত্মনিবেদন এবং আন্তরিকতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। নিঃসন্দেহে ফারুক আসন্ন বিসিবি নির্বাচনে সভাপতি পদে বড় প্রার্থী।

তবে বোর্ডে তার পক্ষ-বিপক্ষ দুই শক্তিই আছে। সেটা খুব সরবে বা প্রকাশ্যে না হলেও ঢাকার ক্লাবগুলোয় ফারুকপন্থি ও ফারুকবিরোধী দুই পক্ষই আছে। শেষ পর্যন্ত ঢাকার ৭৬ ক্লাবের বড় অংশটা তার সাথে না থাকলে সভাপতি হওয়া কঠিন হবে। তবে কৌশলী ফারুক নানাভাবে ঢাকার ক্লাবগুলোর বড় অংশের সমর্থন আদায়ে তৎপর বলে জানা গেছে।

যদিও ব্যাপারটা দৃশ্যমান নয়; তারপরও সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজা-জামানের একটা পরোক্ষ সমর্থন ও আশীর্বাদও আছে ফারুকের সাথে। সেই খেলোয়াড়ি জীবনের প্রথম থেকে জেনারেল ওয়াকারের বন্ধু ফারুক আহমেদ। ৮০’র দশকের একদম প্রথম দিকে উদিতি ক্লাবের হয়ে কয়েক বছর একসঙ্গে খেলেছেনও তারা দুজন।

এখন দেখার বিষয় তামিম ইকবাল কি করেন! তামিমও ভেতরে ভেতরে সমর্থন আদায়ের প্রাণপণ চেষ্টা করছেন। জানা গেছে, ঢাকার নতুন ক্লাব গুলশান ছাড়াও আরও ৪-৫টি ক্লাব আছে তামিম ইকবালের হাতে। এছাড়া তার নিজ বিভাগ ও জেলা চট্টগ্রামের তরুণ উদীয়মান রাজনীতিবিদ ও উৎসাহী-আগ্রহী ক্রীড়া সংগঠকরাও আছেন তামিম ইকবালের সাথে।

প্রয়াত মীর নাসিরের ছেলে ব্যারিস্টার মীর হেলাল, দস্তগীর চৌধুরীর ছেলে ফয়সাল দস্তগীর আর আমীর খসরু মাহমুদের ছেলে ইসরাফীল খসরু, তামিমের বন্ধুস্থানীয়। তারা তামিমের সাথে থাকতে পারেন। বলে রাখা ভালো, এই তিনজনই বিএনপি সমর্থনপুষ্ট জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনে আছেন।

সরাসরি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না হলেও তামিম বিএনপির বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ক্রীড়া কর্মকাণ্ডে যোগ দিচ্ছেন। কেউ কেউ মনে করেন সেটা বিএনপিমনা ক্রীড়া সংগঠক ও বিএনপির হাই কমান্ডের সমর্থন আদায়ের জন্য। শেষ পর্যন্ত যদি তামিম বিএনপির সমর্থন পেয়ে যান, তাহলে তার পাল্লাও ভারী হয়ে উঠতে পারে।

ওপরে যাদের নাম বলা হলো আসলে তারাই বোর্ড কার্যক্রম পরিচালনা করছেন এবং যতদূর জানা গেছে তাদের বেশিরভাগই বোর্ড পরিচালনায় থাকতে আগ্রহী। তার সাথে গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ শাসনামলে কোনোভাবেই ক্রিকেট ব্যবস্থাপনায় সম্পৃক্ত ছিলেন না বা থাকার সুযোগ পাননি, অবহেলিত, অবমূল্যায়িত ও বঞ্চিত ছিলেন- তাদের একটা বড় অংশও বিসিবিতে সম্পৃক্ত হতে আগ্রহী। সেই আগ্রহীরা যে শুধু ঢাকার ক্লাব কোটা থেকেই বোর্ড পরিচালক হতে চান, তা নয়। পাশাপাশি জেলা ও বিভাগীয় পর্যায় থেকেও বেশ কয়েকজন পরিচালক হওয়ার চেষ্টা করছেন।

সেই তালিকায় বর্তমান বোর্ডে থাকা ফারুক আহমেদ, মাহবুব আনাম, ইফতিখার রহমান মিঠু, ফাহিম সিনহা, মঞ্জুরুল আলম, সালাউদ্দীনের পাশাপাশি একঝাঁক সাবেক বিসিবি পরিচালক আছেন। যাদের মধ্যে লোকমান হোসেন ভূঁইয়া, আজিজ আল কায়সার টিটো, তার ছোট ভাই শওকত আজিজ রাসেল, জিএস হাসান তামিম, ইশরাক হোসেন, রফিকুল ইসলাম বাবু, লুৎফর রহমান বাদল, আলী আহসান বাবু, আল ফুয়াদ রেদওয়ান, এম এ আওয়াল চৌধুরী ভুলু, রেজওয়ান বিন ফারুকও আছেন।

এছাড়া মোহামেডানের মাসুদুজ্জামান, জেলা ও বিভাগ ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শরিফুল আলম, চট্টগ্রামের দুই বিএনপি নেতা মীর নাসিরের ছেলে মীর হেলাল, আমীর খসরু মাহমুদের ছেলে ইসরাফীল খসরু, বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনেনর সদস্য সচিব আমিনুল হক দেওয়ান সজলের নাম আছে। তারা সবাই সম্ভাব্য প্রার্থী। তাদের সাথে আরও কিছু নাম যুক্ত হবে।

 

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

এবার সিনেমায় ইমনের নায়িকা দীঘি

ধামইরহাটে ইএসডিওর উদ্যোগে বিশ্ব পানি দিবস পালিত

ক্লাসে ধুমপান বহিষ্কার এর জের ধরে মাদ্রাসায় হামলা ছাত্রদলের

মরিয়ম বাট মেমোরিয়াল একাডেমী, কোরআন সবক প্রধান ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়

ফ্যাসিবাদ উৎখাতে হাজারের বেশি তরুণ জীবন উৎসর্গ করেছেন : প্রধান উপদেষ্টা

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে

রূপগঞ্জের কায়েতপাড়ায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুবদলের সমাবেশ

ঝিনাইগাতীতে শ্রমিকদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া আহত ১০

শিল্পী আবুল হাসেম আজাদকে সভাপতি ও মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করে জিসাসের চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি

ধামইরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত-১ আহত-৭