সোমবার , ২০ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

কাতারে ভালো চাকরির প্রলোভন, ২৩ লাখ টাকা খুইয়ে নিঃস্ব পাঁচ যুবক

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জানুয়ারি ২০, ২০২৫ ১১:৪৮ অপরাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

এ কে এম আজহারুল ইসলাম সবুজ  (গাইবান্ধা জেলাসংবাদদাতা):  প্রতারণার শিকার পাঁচ যুবক স্বপ্ন ছিল বিদেশে গিয়ে সংসারের অভাব ঘোচাবেন। পরিবারকে একটু সুখে রাখবেন। তবে স্বপ্ন পূরণ তো দূরের কথা, উল্টো প্রতারকের ফাঁদে পড়ে ২৩ লাখ টাকা খুইয়েছেন গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার দিনমজুর পরিবারের পাঁচ যুবক। সর্বস্বান্ত হয়ে মানবেতর জীবযাপন করছেন তারা। টাকা উদ্ধারে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদসহ থানায় অভিযোগ দিয়েও টাকা ফেরত পাননি ওই পাঁচ যুবক।

প্রতারণার শিকার পাঁচ যুবক হলেন সাদুল্লাপুর উপজেলার জামুডাঙ্গা গ্রামের দিনমজুর খয়বর রহমানের ছেলে ছামিউল ইসলাম (৩০), আলমগীর হোসেনের ছেলে মশিউর রহমান (২১), তাজুল ইসলামের ছেলে পাপুল মিয়া (২৪), মজিদ মিয়ার ছেলে রায়হান মিয়া (২০) ও সেকেন্দার আলীর ছেলে সোহেল রানা (২৯)।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দামোদরপুর ইউনিয়নের মরুয়াদহ (কিশামত খেজু) গ্রামের বদিয়াজ্জামানের ছেলে মাহাবুর রহমান লিটন দীর্ঘদিন ধরে কাতারে কর্মরত। কয়েক মাস আগে প্রতিবেশী ওই পাঁচ যুবককে কাতারে যাওয়ার প্রলোভন দেখান লিটনসহ তার ভাই মিলন মিয়া। সরল বিশ্বাসে বদিয়াজ্জামানসহ তার ছেলে মিলন ও মেয়েজামাই ফারুক মিয়াকে প্রায় ২৩ লাখ টাকা দেন ভুক্তভোগীরা। এরপর লিটন মিয়া যুবকদের কাতারে নিয়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে যুবকরা বিভিন্ন কৌশলে দেশে ফিরে আসেন। ভুক্তভোগী যুবকরা বলেন, তারা কাতারে যাওয়ার জন্য প্রতিবেশী বদিয়াজ্জামান গংদের প্রায় ২৩ লাখ টাকা দিয়েছেন।

এরপর তাদের মাধ্যমে কাতারে গিয়ে লিটনের প্রতারণার শিকার হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। এখন বদিয়াজ্জামান গংদের কাছে টাকা ফেরত চাইলেও দিচ্ছে না। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ করেও সুফল পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত মাহাবুর রহমান লিটনের দুলাভাই ফারুক মিয়া বলেন, ‘ওই যুবকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বৈধ ভিসায় তাদের কাতারে পাঠানো হয়েছে।

তারা সেখানে কাজ করতে না পেরে দেশে ফিরেছেন। এজন্য আমরা দায়ী না।’ অভিযুক্ত মাহাবুর রহমান লিটনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘তারা ফ্রি ভিসায় কাতারে এসেছেন। আমি কাজও দিয়েছি। কাজের বেতন কম থাকায় তারা দেশে ফিরেছেন। এজন্য আমি দায়ী না।’ সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, আমি এ থানায় নতুন এসেছি। এ ধরনের প্রতারণার অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ - সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

ধামইরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের স্মরনে স্মরণসভা

সংস্কার শেষে জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্বাচন: নাহিদ ইসলাম

বাতিল হতে পারে রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষা

ধামইরহাটে পিকনিকের বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন ফটোস্ট্যাট ব্যবসায়ী কামাল হোসেনের

বিরতি ভেঙে শেষ ‘আইটেম’ গান নিয়ে আসলেন মিলা

রূপসাঘাট টোলমুক্ত করার আশ্বাস দিলেন কেন্দ্রিয় বিএনপি নেতা তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল

ধামইরহাটে আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ইফতার সামগ্রী বিতরণ

যে কারণে আইজিপির বাসভবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

অজ্ঞাত সন্ত্রাসী হামলায় নড়ে বসেছে জামালপুরের আইন শৃংখলা বাহিনী

দরকার হলে র‌্যাব নতুন করে গঠন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা