বৃহস্পতিবার , ২৬ জুন ২০২৫ | ৭ই শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-বিচার
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইসলাম
  8. ঈদুল ফিতর
  9. ক্যাম্পাস
  10. ক্রিকেট
  11. খুলনা
  12. খেলা-ধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. জাতীয়
  15. ঢাকা

শেরপুর-৩-আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দৌড়ে এগিয়ে,এ্যাডঃ এরশাদ আলম (জর্জ)

প্রতিবেদক
স্বাধীন কাগজ
জুন ২৬, ২০২৫ ৮:৪৭ পূর্বাহ্ণ   প্রিন্ট সংস্করণ

এম,শাহজাহান,(ঝিনাইগাতী উপজেলা সংবাদদাতা):  ১৪৫ শেরপুর-৩-আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে দৌড়ঝাপে এগিয়ে এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ। দলীয় সূত্রে জানাগেছে, বিএনপির হাইকমান্ড, প্রার্থী বিবেচনায় যে মানদন্ডের হিসেব কসতাছেন তার কোনটিতেই পিছিয়ে নেই এই আইনজীবী নেতা। জানাগেছে, সে ১৯৯০ সালে ছাত্রদলে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দীর্ঘ স্বৈরাচার হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে নেতা কর্মিদের রাজপথে থাকার সাহস যোগিয়ে অসংখ্য নেতাকর্মীদের মামলা তার ব্যক্তিগত শ্রমের অর্থায়নে জামিন করিয়েছেন। এবং শ্রীবরদী ঝিনাইগাতীর প্রত্যন্ত গ্রামঅঞ্চল থেকে শুরু করে, দুর্দিনে দলের তৃণমূল নেতাকর্মিদের খোজ-খবর রেখেছেন।

সেই সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি কেন্দ্রে জোরালো লবিং করে যাচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। দলের সু-দিন ও দুর্দিনে সামাজিক অর্থনৈতিক মেধাশ্রম দিয়ে অতুলনীয় অবদান রেখে, যেভাবে দলকে আকরে ধরে রেখেছেন,তাতে তিনিই শেরপুর-৩ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নের একমাত্র দাবিদার। এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ এ প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক, দলে গ্রুপিং চাইনা, আমরা (বিএনপি) সবাই একপরিবার।

ত্যাগী নেতাদের দুরে সরিয়ে, ফ্যাসিস্ট হাইব্রিড নেতার যেন দলে আগমন না ঘটে সেটাই আমার মূল লক্ষ্য। হাসিনা ফ্যাসিস্ট সরকারের দীর্ঘ শ্বাশনামলে দল ও দলের নেতাকর্মীরা যখন ঠাঁই খুঁজে পাচ্ছিলনা, তখন ঢাকায় উচ্চআদালত থেকে জামিন করিয়ে দিতে আইনি লড়াইয়ে ব্যাস্ত ছিলেন এই আইনজীবী নেতা। ক্লিন ইমেজ এই নেতা, দলের দুর্দিনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অন্যতম আইনজীবী ছিলেন।

খোঁজনিয়ে জানাগেছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১দফা বাস্তবায়নের লক্ষে এলাকায় এসে দুই উপজেলার সাধারণ মানুষ ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের সাথে, এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ বলেন, তিনি পদ-পদবী চাননা বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে দলীয় শৃংখলা বজায়রেখে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে চান এই নেতা। এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ জানান, শেরপুর-৩ আসনটি স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে যতটুকু উন্নয়ন হওয়ার কথা ছিল সে অনুপাতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি।

যখন যে ক্ষমতা পেয়েছে তখন সে নিজের এবং আত্মীয়-স্বজনদের ভাগ্যের পরিবর্তন গঠিয়েছে। আর যেটুকু হয়েছে, তত্কালীন বিএনপির সাবেক এমপি মরহুম ডাঃ সিরাজুল হক এর মাধ্যমে হয়েছে, তিনি মারা যাওয়ার পরে শ্রীবরদী ঝিনাইগাতী উপজেলায় দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন হয়নি।

পিছিয়ে পড়া এই দুই উপজেলা এখনো পিছিয়ে আছে। কেন্দ্রীয় হাইকমান্ড নেতাদের প্রতি প্রত্যাশা করে বলেন, তিনি মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে, এই পিছিয়ে পড়া শেরপুর-৩ আসনের দুই উপজেলাকে মডেল উপজেলা হিসেবে বাস্তবায়ন করবেন। যা স্বাধীনতার ৫৪ বছর ধরে দুই উপজেলাবাসী শুধু স্বপ্ন দেখে আসছেন।

সর্বশেষ - সংবাদ